জয় দিয়ে বিপিএল শুরু চট্রগ্রামের

মিরপুরে চলতি বিপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচে সিলেট থান্ডার্সকে ৫ উইকেট আর ১ ওভার হাতে রেখেই হারিয়েছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স।যদিও লক্ষ্যটা বেশ চ্যালেঞ্জিং ছিল, ১৬৩ রানের। শুরুতেই উইকেট হারিয়ে বিপদেই পড়ে গিয়েছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। তবে ইমরুল কায়েসের বিধ্বংসী আর দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে সেই বিপদ কাটিয়ে দারুণ এক জয় তুলে নিয়েছে দলটি।

চট্টগ্রামের অধিনায়ক এমরিটের আমন্ত্রণে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ঠিক মনঃপুত করতে পারেনি সিলেট। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই রুবেল হোসেনের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ওপেনার রনি তালুকদার। দলের রান তখন মাত্র ৫। রনিও করেন ঠিক এই ৫ রান।

শুরুতেই উইকেট হারালেও সহজাত ব্যাটিং করতে পিছপা হননি আরেক ওপেনার চার্লস। প্রতিপক্ষ অধিনায়ক এমরিটকে টানা ৪টি চার মেরে শুরু করেন, থামেন নাসুম আহমেদের করা সপ্তম ওভারের শেষ বলে সরাসরি বোল্ড হয়ে। এর মাঝে ২৩ বলে ৭টি চারের মারে ৩৫ রান করেন চার্লস।

চট্টগ্রাম অধিনায়ক এমরিটের আমন্ত্রণে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ঠিক মনঃপুত করতে পারেনি সিলেট। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই রুবেল হোসেনের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ওপেনার রনি তালুকদার। দলের রান তখন মাত্র ৫। রনিও করেন ঠিক এই ৫ রান।

শুরুতেই উইকেট হারালেও সহজাত ব্যাটিং করতে পিছপা হননি আরেক ওপেনার চার্লস। প্রতিপক্ষ অধিনায়ক এমরিটকে টানা ৪টি চার মেরে শুরু করেন, থামেন নাসুম আহমেদের করা সপ্তম ওভারের শেষ বলে সরাসরি বোল্ড হয়ে। এর মাঝে ২৩ বলে ৭টি চারের মারে ৩৫ রান করেন চার্লস।

তবে মিঠুন যখন মারমুখী ব্যাটিং করছিলেন, তখন বেশ রয়েসয়েই খেলছিলেন অধিনায়ক মোসাদ্দেক। ইনিংসের শেষ ওভারে আউট হওয়ার আগে ১টি করে চার ও ছয়ের মারে ৩৫ বলে ২৯ রান করেন তিনি। শেষপর্যন্ত অপরাজিতই থেকে যান মিঠুন। ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ইনিংসে মাত্র ৪৮ বলে ৪ চার ও ৫ ছয়ের মারে ৮৪ রান করেন তিনি।

চট্টগ্রামের পক্ষে বল হাতে ২৭ রান খরচায় ২ উইকেট নেন রুবেল হোসেন। এছাড়া নাসুম আহমেদ ও রায়াদ এমরিটের ঝুলিতে যায় ১টি করে উইকেট।

Spread the love
%d bloggers like this: